Description
ধনিয়া গুঁড়া I Coriander Powder I 500 gm
৳ 200.0
আপনার ধনিয়া গুঁড়া কি হাইড্রোজ মুক্ত?
আস্ত মসলার মধ্যে হলুদের পর সবচেয়ে বেশি কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় ধনিয়ায়। ধনিয়ায় হাইড্রোজ ব্যবহার করা হয় অবাঞ্ছিত কালচে ভাব দূর করতে এবং ধনিয়াকে সতেজ রাখার জন্য। হাইড্রোজ ধনিয়াকে দীর্ঘদিন স্টোরেজ করতেও সহায়তা করে।হাইড্রোজ একটি ক্ষারীয় পদার্থ, যা পেটে গিয়ে পড়ে রক্তের সঙ্গে মিশে শ্বেত কণিকা ও হিমোগ্লোবিনের কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয়।
ক্ষতিকর হাইড্রোজ যখন আস্ত ধনিয়ায় ব্যবহার করা হয় তখন ধনিয়ার উপরের স্তর ভেদ করে ধনিয়ার ভিতর ঢুকে পড়ে।
তাই বাজার থেকে আস্ত ধনিয়া কিনে ভালো করে ধোয়ার পরও কোন অবস্থাতেই ধনিয়াকে হাইড্রোজ মুক্ত করা সম্ভব নয়। এই অবস্থায় ধনিয়াকে মিলিং করার সাথে সাথে ক্ষতিকর হাইড্রোজ ধনিয়ার গুঁড়ার সাথে মিক্স হয়ে মসলা হিসেবে আমাদের শরীরে সঞ্চারিত হচ্ছে।
তাই, নিজস্ব তত্ত্বাবধানে প্রান্তিক কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি হাইড্রোজ মুক্ত আস্ত ধনিয়া ক্রয় করে ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে তারপর মিলিং করে শতভাগ ভেজাল মুক্ত ধনিয়ার গুঁড়া ভোক্তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর কাজটি করে।
রান্নায় ধনিয়া পরিচিত নাম।
খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি শরীরের নানান উপকারে আসে এই মসলা।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে ধনিয়া বীজের উপকারিতা সম্পর্কে এখানে জানানো হল।
হজমে সহায়তা: হজমে সমস্যা যেমন- পেট ফোলা, গ্যাস্ট্রিক, ডায়রিয়া, বমি বমিভাব ইত্যাদি দূর করতে ধনিয়া সাহায্য করে। এতে আছে খাদ্য আঁশ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এরা হজম সহায়ক হরমোন উৎপন্ন করে এবং যকৃতের কার্যকারিতা বাড়ায়।
কোলেস্টেরল কমায়: ধনিয়া খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এই মসলা দস্তা, জিংক এবং অন্যান্য খনিজ সমৃদ্ধ যা ‘আরবিসি’ বা লোহিত রক্ত কণিকা বাড়ায় এবং হৃদপিণ্ড ভালো রাখে। ধনিয়া বিপাকেও সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস উপশম: এই ক্ষুদ্র বীজ ওজন কমানো এবং অনাকাঙ্ক্ষিত চর্বি কমায়। এটা অ্যান্টিঅক্সডেন্টে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ভালো উৎস; যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখতে সকালে ধনিয়া দিয়ে তৈরি পানীয় পান করুন। এটা ওজন কমাতেও সহায়তা করে।
ত্বক ও চুল সুস্থ রাখে: ধনিয়া বীজে আছে ভিটামিন কে, সি, বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আরও রয়েছে বিভিন্ন খনিজ উপাদান। এগুলো ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী।
প্রতিদিনের খাবারে ধনিয়া যোগ করে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ এটা ত্বকে বলিরেখা পড়তে ধীর করে এবং অ্যালার্জি ও লালচেভাব থেকে রক্ষা করে। এটা চুল বৃদ্ধির পাশাপাশি অকাল পক্কতা ধীর করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : পণ্যের মান নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে পণ্য পরিবর্তন অথবা মূল্য ফেরত যোগ্য।আপনার যে কোন পরামর্শ বা উপদেশ সাদরে গ্রহন করা হবে। যা নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।